দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার pdf
দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার
জনম: ১৫ এন্িল ১৮৭৭ (২ বৈশাখ ১২৮৪)
সা: ৩০মার্চ ১৯৫৬ (১৬ চৈ ১৩৬৩)
১৯০৭ সালে গ্স্থাকারে প্রকাশের আগে দক্ষিণারঞ্জনের লেখা ও সংগৃহীত রূপকথা কলকাতার কিছু পত্রিকায় ছাপা হয়। “ঠাকুরমার ঝুলি’র পাণুলিপির প্রকাশক না পেয়ে নিজের অর্থেই প্রকাশে উদ্যোগী হন দক্ষিণারঞ্জন। এ সময় দীনেশচন্দ্র সেনের সাথে যোগাযোগ ঘটে তাঁর। পরে দীনেশচন্দ্র সেনের উদ্যোগেই সেকালের বিখ্যাত প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ভটীচা্ তযান্ড সন্গ থেকে ১৯০৭ সালে গরস্থাগারে প্রকাশিত হয় “ঠাকুরমার ঝুলি’।
দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার ঢাকা জেলার সাভার উপজেলার উলাইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার মাতার নাম কুসুমময়ী ও পিতার নাম রমদারঞ্জন মিত্র মজুমদার। ১৮৮৭ সালে দশ বছর বয়সে তাঁকে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি করে দেওয়া হয় ঢাকার কিশোরীমোহন হাইস্কুলে। পরে ১৮৯৩ সালে, কিশোরীমোহন হাইস্কুল থেকে দক্ষিণারঞণকে ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলে সপ্তম শ্রেণীতে ভর্তি করে দেয়া হয়। এ দুটি স্কুলে থাকার সময় পড়ালেখায় ভালো করতে না পারায় তাঁর পিতা টাঙ্গাইলে বাসরত বোন (দক্ষিণারঞ্জনের পিসী)
রাজল টৌধুরানীর কাছে রেখে টাঙ্গাইলের সন্তোষ জাহবী হাইস্কুলে ভর্তি করে দেন। এই স্কুলের বোর্ডিং এ থেকে তিনি দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ালেখা করেন। কিন্তু িতার হঠাৎ সিদ্ধান্ত টাঙ্গাইল ছেড়ে ১৮৯৭ সালে বহরমপুর হাইস্কুলে তাকে দশম শ্রেণীতে ভর্তি করানো হয়। এই স্কুল থেকেই ১৮৯৮ সালে প্রথম বিভাগে
👉 আরও পড়ুনঃ ছড়া কি? ছড়ার সংজ্ঞা সহ বিস্তারিত আলোচনা
[তিনি এনা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এ্টরান্স পাসের পর দক্ষিণারঞ্জনকে বহরমপুরের কৃষণনাথ কলেজে এফ এ ক্লাসে ভর্তি করানো হয়। কিন্তু তিনি পড়ালেখা শেষ করেননি। তাঁর অন্যান্য বই হলো,
- মা বা আহুতি (১৯০৮),
- ঠাকুরমার ঝুলি (১৯০৯),
- আর্ধনারী প্রথম ভাগ ১৯০৮, দ্বিতীয় ভাগ ১৯১০),
- চারু ও হারু (১৯১২),
- দাদামশায়ের থলে (১৯১৩),
- খোকাধুকুর খেলা (১৯০৯),
- আমাল বই (১৯১২),
- সরল চন্তী (১৯১৭),
- পুবার কথা (১৯১৮),
- ফার্ বয় (১৯২৭),
- উৎপল ও রবি (১৯২৮),
- কিশোরদের মন (১৯৩৩),
- কর্মের মূর্তি (১৯৩৩),
- বাংলার সোনার ছেলে (১৯৩৫),
- সবুজ লেখা (১৯৩৮),
- চিরদিনের রূপকথা (১৯৪৭),
- আশীর্বাদ ও আশীর্বাণী (১৯৪৮) ইত্যাদি।
“চারু ও হারু’ সম্ভবতঃ বাংলা ভাষায় প্রথম কিশোরদের জন্য উপন্যাস। এছাড়া ১৯০১ সালে তিনি ‘সুধা” নামে একটি মাসিক সাময়িক পত্রিকা নিজ সম্পাদনায় প্রকাশ করেন। দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার ছবি আঁকতেন, ঠাকুরমার ঝুলি’র ছবিগুলো তাঁর আঁকা। এছাড়াও বাসগৃহে কাঠের উপর খোদাই কর্মে তার (বিশেষ পারদর্শিতা ছিল।
👉 ডাক ও খনার বচনের শ্রেণিবিভাগ
দক্ষিণারঞ্ন মিত্র মজুমদার পরবর্তিতে কোন এক সময় (জানা যায়নি) কোলকাতায় স্থায়ী হন এবং তাঁর কোলকাতার নিজক্ব ভবন “সাহিত্যভবন’- এ ১৯৫৬ সালে মারা যান। আর্টস ই-বুক সিরিজে প্রকাশিত হলো দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদারের “ঠাকুরমার ঝুলি’। ঠাকুরমার ঝুলি’র চিতরসমূহ দক্ষিণারঞ্ন মিত্র মজুমদারের আঁকা। আর্টস সংস্করণে এগুলো সংযোজিত হলো। সংযোজনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের গড় গতির আনুমানিক পরিমাণ বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। একারণে “ফাইল সাইজ” রাখার জন্য ভালো
মানের চিত্র দেওয়া হয়নি। বাংলাদেশের ইন্টারনেটের গতি সামগ্রিকভাবে আরো ভালো হলে পরবর্তি কোন সংস্করণে সন্তোষজনক মানের চিত্র সংযোজন করা হবে। এছাড়া প্রথম প্রকাশে ঠাকুরমার ঝুলির ভূমিকা লিখেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। আর্টস সংস্করণে সেই ভূমিকাটি সংযোজিত হলো, সাথে গ্রন্থকারের নিবেদন। মোটের উপর, আর্টস সংস্করণে সম্ভব ক্ষেত্রে ঠাকুরমার ঝুলির প্রথম প্রকাশকে অনুসরণ করা হয়েছে, আবার পরবর্তি ংস্করণগুলোর সংযোজনগুলোকেও যুক্ত করা হয়েছে।
দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার pdf থেকে তার সম্পর্কে জেনে আসুন । দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার pdf ডাউনলোড । দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার pdf লিঙ্ক
দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার pdf
বাংলার লােকছড়া কি ? লোকছড়া কাকে বলে ?