‘আমার দেখা নয়াচীন’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
‘আমার দেখা নয়াচীন’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একটি ডাইরির পুস্তিকা রূপ। ‘আমার দেখা নয়াচীন’ বইটিতে বঙ্গবন্ধুর গণচীন ভ্রমণের অভিজ্ঞতার দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীকে কেন্দ্র করে ‘আমার দেখা নয়াচীন’ বইটি অমর একুশে গ্রন্থমেলায় ২০২০ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়।
শিরোনামঃ আমার দেখা নয়াচীন
বই | আমার দেখা নয়াচীন |
লেখক | শেখ মুজিবুর রহমান |
ভূমিকা লেখক | শেখ হাসিনা |
ইংরেজি অনুবাদক | ড.ফকরুল আলম |
সম্পাদনা | শামসুজ্জামান খান |
প্রকাশক | বাংলা একাডেমি |
প্রচ্ছদ | তারিক সুজাত |
প্রথম প্রকাশ | ১লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ |
প্রচ্ছদমূল্য | ৪০০টাকা |
মোট পৃষ্টা | ১৯৯ |
বুক রিভিউ লিখিকা | ফারজানা আক্তার |
◼️ আমার দেখা নয়াচীন বইটি পর্যালোচনা বা রিভিউ
‘আমার দেখা নয়াচীন’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৫২ সালে প্রথম চীন ভ্রমণের কাহিনি। তৎকালীন সময়ে চীনে সাম্রাজ্যবাদী চিয়াং কাইশেকের লালচীন বাহিনীর পশ্চাৎপসারণের পর মাও সে তুং এর নয়া সরকার ব্যবস্থা চলছে। ১৯৫২ সালে চীনের পিকিং শহরে অনুষ্ঠিত এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় আঞ্চলিক শান্তি সম্মেলনে পাকিস্তান, ভারত,ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের শান্তিকামী আরও ৩৭ টি দেশ যোগ দিতে যায়। শেখ মুজিবুর অংশগ্রহণ করেন পাকিস্তানের একজন প্রতিনিধি হিসেবে। শুধু শান্তি সম্মেলনে যোগদান করাই নয়, সাম্রাজ্যবাদীদের দালাল চীয়াং কাইশেকের অপসারণের পর এতো অল্প সময়ে (১৯৪৯-১৯৫২) কীভাবে চীন এতো উন্নতি করেছে সেটা একবার নিজচোখে দেখে আসাও ছিল বঙ্গবন্ধুর এ সম্মেলনে যোগদান করার মূল উদ্দেশ্য।
আপনার জন্যেঃ বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী পিডিএফ
চীনের অবিসংবাদিত নেতা মাও সে তুং-এর নয়া সরকার ব্যবস্থা এতোটা শক্তিশালী ছিলো যে সবটা পড়ে অবাক হওয়া ছাড়া উপায় নেই। শেখ মুজিব সেই সময়কার চীনের সরকারব্যবস্থা,সকল শ্রেণীর মানুষ যথা ধনী-গরিব, শ্রমিক,কৃষক, ব্যবসায়ী, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ, বিভিন্ন হাসপাতাল, কলখারখানা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইত্যাদি সবকিছুর খুঁটিনাটি ও প্রাঞ্জল বর্ণনা দিয়েছেন এই বইয়ে। ১৯৫২ সালে ৩২ বছর বয়সে ভ্রমণ করলেও এসব লিখেছেন তিনি ১৯৫৪ সালে কারাগারে বসে ।
বর্তমানে প্রতিনিয়ত চীনের উন্নয়নের যে অগ্রযাত্রা দেখে আমরা অবাক হই, সেই অবাক হওয়ার পিছনে কোনো যৌক্তিকতা নেই আসলে। কারণ শুরুটা যেখানে এতোটা শক্তিশালী ছিলো তার আজকের রূপটা এমন হওয়াই স্বাভাবিক। শেখ মুজিব তখনকার একটা ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন এভাবে–
🔷’আমার একটা অভ্যাস আছে। নিজের দাড়ি নিজেই শেভ করি, কোনােদিন সেলুন বা কোথায়ও শেভ করি না। আমার যে ব্লেড ছিল তাহা হঠাৎ ফুরিয়ে গেল, আমি বাজারে গেলাম ব্লেড কিনতে।সমস্ত দোকান খুঁজলাম ব্লেড পেলাম না। এক দোকানে তিন চার বৎসরের একটা পুরানাে ব্লেড বের করলাে। তার উপরে জং পড়ে গেছে । দাড়ি তাে দূরের কথা চাড়ি’ও(নখ) কাটবে না। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, ভাই সমস্ত পিকিং শহরে একটা ব্লেড পেলাম না, কারণ কী? দোকানদার ভাঙা ভাঙা ইংরেজি জানেন। আমাকে বললাে, বিদেশ থেকে এই সমস্ত জিনিস আমরা আনি না। আমাদের নিজেদের ঘরে যে ক্ষুর তৈরি হয় তা দিয়েই শেভ করি। যে_পর্যন্ত_আমরা_ব্লেড_ফ্যাক্টরি_করে_নিজেরা_তৈয়ার_করতে_না_পারবাে,_সে_পর্যন্ত_ব্লেড_কেউই_ব্যবহার_করবে_না। আমরা বিদেশকে কেন টাকা দিবাে?”
আরও দেখুনঃ পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন ৭টি বই (বুকরিভিউ)
শুধু ব্লেড নয় তাদের কাপড়, জুতা, সাইকেল, সাবান, শ্যাম্পু, ঘড়ি, কলম, সিগারেট ইত্যাদি যা যা দরকার তার কোনোকিছুই তারা বিদেশ থেকে আনতেন না।এমনকি পিকিং, তিয়ানজিং, নানকিং, ক্যান্টন, হ্যাংচো ইত্যাদি শহর ঘুরেও বঙ্গবন্ধু কোনো বিদেশি জিনিস দেখেননি।
চীনারা ইংরেজি ভাষায় কথা বলতে পারলেও অতিথিদের সামনে সবাই মাতৃভাষা ব্যবহার করেছেন এবং দোভাষীরা তা রূপান্তর করে অতিথিদের বুঝিয়ে দিয়েছেন। এই ছিলো তাদের জাতীয়তাবোধ।বঙ্গবন্ধুও সেই সম্মেলনে বাংলা ভাষায় বক্তৃতা দিয়েছিলেন। তিনি বলেছেন:
🔷 ‘বাংলা আমার মাতৃভাষা। মাতৃভাষায় বক্তৃতা করাই উচিত।কারণ পূর্ব বাংলার ভাষা আন্দোলনের কথা দুনিয়ার সকল দেশের লােকই কিছু কিছু জানে। মানিক_ভাই,_আতাউর_রহমান_খান_ও_ইলিয়াস_বক্তৃতাটা_ঠিক_করে_দিয়েছিল,,,_দুনিয়ার_সকল_দেশের_লােকই_যার_যার_মাতৃভাষায়_বক্তৃতা_করে,_শুধু_আমরাই_ইংরেজি_ভাষায়_বক্তৃতা_করে_নিজেদের_গর্বিত_মনে_করি।”
চীনের সাধারণ মানুষদের কথা বলতে গিয়ে বঙ্গবন্ধু বলেন, যে চীনারা মাও সে তুং ও তার সরকারের প্রতি এতোটাই অনুগত ছিলো যে ৩৭ টি দেশ শান্তি সম্মেলনে যোগ দিতে আসবে শুনে মাত্র ৭০ দিনে একটি চারতলা ভবন নির্মাণ করে ফেলেন। কারণ তারা মনে করতেন সরকারের কাজ মানে তাদের নিজের কাজ। নয়াচীনের মানুষদের আচরণও ছিলো অত্যন্ত প্রশংসনীয়। মানুষকে খুব সহজেই আপন করে নেওয়ার আন্তরিক ক্ষমতা তাদের ছিলো।
সেখানকার রিকশাওয়ালা থেকে শুরু করে সরকারি কর্মচারি-কর্মকর্তাগণ সকলেই ছিলেন অত্যন্ত সৎ এবং কর্মনিষ্ঠ। বঙ্গবন্ধু একদিন এক রিকশাওয়ালাকে বেশি মুদ্রা দিয়েও পরীক্ষা করে দেখছিলেন তিনি আসলে কী করেন! কিন্তু সেই রিকশাওয়ালা তার পাওনাটুকু নিয়ে বাকিটা মুজিবকে ফেরত দিয়ে দেন। সে দেশে কেউ দুর্নীতি করলে সাধারণ জনগণ তার মুখে থুতু দিবে, এটাই ছিলো নিয়ম। কাউকে অভুক্ত রেখে কেউ বেশি খেতে পারবে না। শ্রমিকদের জন্যও ছিলো অত্যন্ত সুন্দর জীবনযাপনের ব্যবস্থা। ছিলো না সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, কলহ। কৃষকদের জন্য ছিলো ‘লাঙ্গল যার জমি তার’ এই নিয়ম। একটুকু জমিও সেখানে অনাবাদি ছিলো না।
সেখানকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কথা বলতে গিয়ে লেখক অত্যন্ত আক্ষেপ করে বলেন
🔷’আমাদের দেশের মতো কেরানি পয়দা করার শিক্ষব্যবস্থা নাই।’
সেখানকার শিশুদের সম্পর্কে বঙ্গবন্ধু বলেন:
🔷“এক_এক_দেশে_এক_এক_প্রকারের_স্বার্থ_সংশ্লিষ্ট_শ্রেণি_(প্রিভিলেজড_ক্লাস)_আছে,,,_যেমন,,_আমাদের_দেশে_অর্থশালী_জমিদাররা_’প্রিভিলেজড_ক্লাস’,,,_অন্যদেশে_শিল্পপতিরা_প্রিভিলেজড_ক্লাস’:,,,_কিন্তু_নতুন_চীনে_দেখলাম_শিশুরাই_’প্রিভিলেজড_ক্লাস,,,_এই_’প্রিভিলেজড_ক্লাস’টা_সরকারের_নানা_সুযােগসুবিধা_পেয়ে_থাকে,,,_নয়াচীন_সরকারের_হুকুম,,,_প্রত্যেক_ছেলেমেয়েকে_স্কুলে_দিতে_হবে,,,_একটা_পরিমাণ_ঠিক_করে_দিয়েছে,,,_সেই_পরিমাণ_ খেতে_দিতে_হবে,,,_পােশাক_ঠিক_করা_আছে,,,সেই_ভাবে_পােশাক_দিতে_হবে,,,_যাদের_দেবার_ক্ষমতা_নাই,,,_তাদের_সরকারকে_জানাতে_হবে,,,_সরকার_তাদের_সাহায্য_করবে,,,_এভাবেই_নতুন_মানুষের_একটা_জাত_গড়ে_তুলছে_নয়াচীন,,,_১৫-২০_বৎসর_পরে_এরা_যখন_লেখাপড়া_শিখে_মানুষ_হয়ে_দেশের_জন্য_কাজ_করবে,_তখন_ভেবে_দেখুন_নয়াচীন_কোথায়_যেয়ে_দাঁড়াবে?”
সেই চীন আজকে কোথায় এসে দাঁড়িয়েছে আমরা প্রতিনিয়তই দেখতে পাচ্ছি।
দৈনিক পত্রিকাগুলো ছিলো অত্যন্ত সৎ ও বিশ্বাসযোগ্য। সকল কাজে নারী-পুরুষের অংশগ্রহণ ছিলো সমান। ‘সাংহাই’ শহরে যে বেশ্যাবৃত্তি এতোটা প্রকটভাবে জায়গা করে নিয়েছিলো সেই ব্যবসাও নয়াচীন বন্ধ করতে পেরেছিলো সফলতার সঙ্গেই।যৌতুকপ্রথা, ভিক্ষাবৃত্তি, ডাকাতি, মাদকাসক্তি ইত্যাদি বন্ধেও সরকার ছিলো বদ্ধপরিকর। এসব বন্ধে সরকার শুধু আইন প্রণয়ন করেই ক্ষান্ত ছিলেন না।
🔷“আইন_করে_কোনাে_অন্যায়_কাজই_বন্ধ_করা_যায়_না,_অন্যায়_বন্ধ_করতে_হলে_চাই_সুষ্ঠু_সামাজিক_কর্মপন্থা,_অর্থনৈতিক_সংস্কার_ও_নৈতিক_পরিবর্তন।”
এর সবটুকুই করেছিলেন নয়াচীন সরকার।
এমনইভাবে একটি আদর্শ, স্বয়ংসম্পূর্ণ, দুর্নীতিমুক্ত, সুখী রাষ্ট্র গঠনের জন্য যা দরকার তার কোনো কমতি ছিলো না তখন থেকেই। সাংহাই ইংরেজি দৈনিক কাগজের সম্পাদকের সাথে আলাপ করতে গিয়ে মুজিব জিজ্ঞাসা করেছিলেন “কয় বৎসরের মধ্যে বেকার সমস্যা দূর করতে পারবেন?” তিনি উত্তর করলেন, “কমপক্ষে আর ৩ বৎসর সময় আমাদের লাগবে। তিন বৎসর পরে যদি কোনোদিন আসেন তবে দেখতে পাবেন, একটাও আর বেকার লোক নয়াচীনে নাই।”
চীনের প্রকৃতির রূপ বর্ণনা করতে গিয়ে মুজিব বারবার নিজের আনাড়িপনার কথা সামনে এনে সেই সৌন্দর্য যেন আরও বেশি করেই বুঝিয়ছেন।
🔷”আমি_লেখক_নই,_অনুভব_করতে_পারি_মাত্র,_লেখার_ভিতর_দিয়া_প্রকাশ_করার_ক্ষমতা_খোদা_আমাকে_দেন_নাই।”
কিন্তু তিনি যতটুকু প্রকাশ করেছেন ততটুকুই অত্যন্ত সুখপাঠ্য, প্রাঞ্জল এবং অত্যন্ত সাবলীল।পড়তে গিয়ে ক্লাান্তি তো আসেইনি একবারও, বরং সবসময় সামনে যাওয়ার উৎসাহই জুগিয়েছে।
সেখানকার বিভিন্নজন তাঁর পরিচয় জানতে চাইলে তিনি বলেছেন,
🔷”এমনি ঘুরে বেড়াই, দেশ বিদেশ দেখি।” আর মনে মনে ভাবছিলেন,” আমার আবার পরিচয়? পথে পথে ঘুরে বেড়াই, বক্তৃতা করে বেড়াই। আর মাঝে মাঝে সরকারের দয়ায় জেলখানায় পড়ে খোদা ও রসুলের নাম নেবার সুযোগ পাই। এই তো আমার পরিচয়।”
বর্তমানে মুজিবের সেই চীন ভ্রমণের ৬৯ বছর চলছে।যে নয়াচীন বঙ্গবন্ধু দেখে এসেছিলেন সেই ধারা আজও অব্যাহত থাকতে দেখি আমরা। বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া যে ‘ফেইসবুক’ সেই ‘ফেইসবুক’ও চীনারা ব্যবহার করে না। চীনে ফেইসবুক ব্যবহার নিষিদ্ধ। তারা ফেইসবুকে’র বদলে ব্যবহার করে নিজেদের ‘WeChat’। আর এই ‘WeChat’ ই তাদের ফেইসবুক।
সম্প্রতি মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রেও তারা এগিয়ে যাচ্ছে সাফল্যের সঙ্গে। পিএইচডির ছাত্রছাত্রীরা তাদের থিসিসও লিখছে চাইনিজ ভাষায়।
শেখ মুজিব নয়াচীনের সবকিছুর সুন্দর, সাবলীল ও প্রশংসনীয় বর্ণনা দিলেও একটা জায়গায় তিনি কিছুটা আপত্তি জানিয়েছেন। তা হলো কম্যুউনিস্টদের শুধু তাদের নিজেদের আদর্শের প্রতিষ্ঠাকেই একপাক্ষিক করে দেখা,অন্যদের আদর্শের প্রতিষ্ঠা ঘটতে না দেওয়া।
চীন বর্তমান বিশ্বে কীভাবে এতো এগিয়ে আছে?-এর খুব সুন্দর উত্তর এই বই থেকে পাওয়া যাবে। দেখা মিলবে বঙ্গবন্ধুর তরুণ বয়সের চিন্তা-ভাবনার সঙ্গে।এমনই এক দেশের স্বপ্ন তিনি দেখেছিলেন। কিন্তু আফসোস! সেই স্বপ্ন আজও বহুলাংশে আমাদের স্বপ্নই রয়ে গেলো। আজও আমাদের সভ্য সমাজের এক শ্রেণি ‘ভদ্রতা’র নাম করে রেস্টুরেন্টে অর্ধেক প্লেট খাবার বাকি রেখেই উঠে আসে, আর এক শ্রেণি খেতে না পেয়ে আত্মহত্যা করে। রিকশাওয়ালারা আজও চড়-থাপ্পর খায়। দুর্নীতি, সাম্প্রদায়িকতা, পরশ্রীকাতরতা, শ্রেণিবৈষম্য মিশে গেছে আমাদের রক্তে। তাই নয়াচীনের সবকিছু আমাদের কাছে স্বপ্নের মতোই মনে হবে,আর নিজের অজান্তেই মনে আসবে “আহা! আমাদেরও যদি এমন হতো!”
‘আমার দেখা নয়াচীন’ থেকে গুরুত্বপূর্ণ বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর
এই কমন প্রশ্নগুলো সকলেই কর থাকে।তাই উত্তর গুলোও সাথে সাথে দেয়া হলোঃ
১.আমার দেখা নয়াচীন কে লিখেছেন?
🔷 বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
২. আমার দেখা নয়াচীন বইটির ভূমিকা কে লিখেছেন?
🔷 মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
৩. আমার দেখা নয়াচীন বইটির ইংরেজি অনুবাদক কে?
🔷 ড.ফকরুল আলম
৪.আমার দেখা নয়াচীন সম্পাদনা করেছেন কে?
🔷 শামসুজ্জামান খান
৫. আমার দেখা নয়াচীন বইটির প্রকাশক কে?
🔷 বাংলা একাডেমি
৬. আমার দেখা নয়াচীন বইটির প্রচ্ছদ করেছেন কে?
🔷 তারিক সুজাত
৭. আমার দেখা নয়াচীন কবে প্রকাশিত হয়?
🔷 ১লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০
আমার দেখা নয়াচীন বইটির pdf
আমার দেখা নয়াচীন বইটির pdf সহজেই ডাউনলোড করে নিন। নিচের লিঙ্কটি ক্লিক করে পিডিএফ পেয়ে যাবেনঃ
আমার দেখা নয়াচীন pdf download
আপনার জন্যেঃ বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী বই রিভিউ